THE GREATEST GUIDE TO আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The Greatest Guide To আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The Greatest Guide To আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

২৷ কাটুই পোকার উপদ্রব খুব বেশি হলে কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে৷ প্রতি লিটার পানির সাথে ক্লোরোপাইরফর (ডারসবান) ২০ ইসি ৫ মিলিমিটার হারে মিশিয়ে গাছের গোড়া ও মাটি স্প্রে করে ভিজিয়ে দিতে হবে৷ আলু লাগানোর ৩০-৪০ দিন পর স্প্রে করতে হবে৷

এগ্রোবাংলা হোম » কৃষি তথ্য » আলু চাষাবাদ » বীজ আলু উৎপাদন পদ্ধতি

ক্ষতির নমুনা: শুধু মাত্র টিউবারেই লক্ষণ প্রকাশ পায়। টিউবারের গায়ে বাদামী রঙের বসে যাওয়া, উঁচু অথবা খসখসে দাগ (দাদ) দেখা যায়। 

উপযুক্ত জলবায়ু : আলু নিতান্তই শীতপ্রধান অঞ্চলের ফসল৷ নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলেও আলু ভালো জন্মে৷ তবে অ-নিরক্ষীয় অঞ্চলের শীতকালীন মৌসুমে যেমন আমাদের দেশে আলুর চাষ করা চলে৷ ১৬-২১ ডিগ্রি তাপমাত্রা আলুর জন্য আদর্শ স্থানীয়, তবে গাছ বৃদ্ধির প্রথম দিকে অধিক তাপ ও শেষ দিকে অর্থাৎ কন্দ ধরা কালীন সময়ে কম তাপ থাকা বাঞ্ছনীয়৷ অল্প পরিমাণ বরফ পড়াও আলু সহ্য করতে পারে, তবে অধিক শৈত্যে (-২০ হেত ৩০) কন্দের বৃদ্ধি থেমে যায় ও কোষের গঠন নষ্ট হয়ে যায়৷

কীড়া আলুর মধ্যে লম্বা সুড়ঙ্গ করে আলুর ক্ষতি করে থাকে৷

শুধু মাত্র সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ফোন করুন

চাষের জন্য বীজআলু শোধন, cure of seed potatoes for cultivation

ভূমিকা: আলুর সুতলী পোকার মথ আকারে ছোট, ঝালরযুক্ত, সরু ডানা বিশিষ্ট বাদামি হয়। 

গোবর, অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, জিপসাম, ও জিংক সালফেট, (প্রয়োজনবোধে) রোপণের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি ইউরিয়া রোপনের ৩০-৩৫ পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে। অম্লীয় বেলে মাটির জন্য ৩৫০ গ্রাম/শতক ম্যাগনেশিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরণ প্রতি শতকে ৩৫ গ্রাম প্রয়োগ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।

ছায়াময়,শীতল এবং ভাল বায়ুচলাচল এলাকায় আলু চাষের ক্ষেতের কাছে অস্থায়ী শেড তৈরি করতে হবে। শুধুমাত্র ক্ষেত থেকে সংগ্রহ করা প্রথম আলু আস্তাবলের মেঝেতে বিছিয়ে দিতে হবে। আপনাকে click here নিশ্চিত করতে হবে যে আলুর স্তুপ ৪৫ সেন্টিমিটারের বেশি নয়। এই অবস্থায়, নিরাময় কমপক্ষে ৩-৫ দিন সময় নেওয়া উচিত।ভালো আবহাওয়া সহ শুষ্ক, উজ্জ্বল দিনে আলু কাটা উচিত। কোদাল বা বেলচা ব্যবহার করে সারি সারি আলু চাষ করা হয়। খেয়াল রাখতে হবে যেন আলু নষ্ট না হয়। আলু তোলার পর কড়া রোদে আলু রাখবেন না।

হিমাগারের তাপমাত্রা বীজ আলুর বেলা ৩৮-৪০ ফারেনহাইট (৩.৩-৪.৪ ডিগ্রি সে.) এবং খাবার আলুর জন্য ৫৫-৬০ ডিগ্রি ফারেনহাইট (১২.৭-১৫.৫ সে.) হওয়া বাঞ্ছনীয়৷ হিমাগারের অভ্যন্তরে বাতাসের আদ্রতা ৮০%-ঌ০% হবে৷ আলু সংরক্ষণের জন্য হিমাগারকে কয়েকটি কক্ষে বিভক্ত করা হয়৷ প্রতিটি কক্ষে উপর্যুপরি কয়েকটি মাচান (বাঁশের অথবা কাঠের) তৈরি করা হয় যাতে অধিক আলু গুদামজাত করা যায়৷

ব্যবস্থাপনা: এই রোগের প্রতিকারের উপায় হল উচ্চ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ না করা ও গুদামে বাতাস চলাচলে ব্যবস্থা রাখা।

• যথেষ্ট রোদ আছে এমন দিনে সকালের দিকে আলু তুলতে হবে। মেঘলা বা বৃষ্টির দিনে আলু তোলা যাবে না।

Report this page